প্রথমবারের মতো
গলিত লোহার প্রবাহসহ চৌম্বক
ক্ষেত্রের সন্ধান পাওয়া
গেল উত্তর আমেরিকা ও
রাশিয়ার ভূপৃষ্ঠ থেকে
তিন হাজার কিলোমিটার গভীরে। মাটির
গভীরে গনগন করে
জ্বলছে গলিত লোহার
আধার!
সাইবেরিয়া অঞ্চল
থেকে বেড়ে এই
প্রবাহের এলাকা চলেছে
ইউরোপের দিকে। এর
গতি অন্য যেকোনো
তরলের গতির চেয়ে
বেশি। আর এই
লৌহপ্রবাহের বিস্তৃতি প্রায়
৪২০ কিলোমিটার এবং
প্রতি বছরই এর
আয়তন ও গভীরতা
বাড়ছে।
যুক্তরাজ্যের লিডস
বিশ্ববিদ্যালয়ের
অধ্যাপক ফিল লিভারমোর মাটির
নিচে লোহার এই
ধারাকে অসাধারণ আবিষ্কার বলে
মন্তব্য করেছেন ।
আবিষ্কারক দলের এই
নেতা বলেন, ‘আমরা
জানতে পেরেছিলাম যে,
এই তরল প্রবহমান। তবে
এই ঘটনা চাক্ষুস প্রত্যক্ষ না
করা পর্যন্ত বিষয়টি
বিশ্বাসযোগ্য ছিল না।
’
এ বিষয়ে দলটির আরেক সদস্য টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটি অব ডেনমার্কের অধ্যাপক ক্রিস ফিনলে বলেন, ‘আমরা পৃথিবীর গভীরে কী আছে তার চেয়ে সূর্যের গভীরে কী আছে সে সম্পর্কে বেশি জানি। তবে এই আবিষ্কার পৃথিবীর গভীরের বিষয় সম্পর্কে জানতে আরও সাহায্য করবে।
প্রথমবারের
মতো গলিত লোহার প্রবাহসহ চৌম্বক ক্ষেত্রের সন্ধান পাওয়া গেল উত্তর আমেরিকা
ও রাশিয়ার ভূপৃষ্ঠ থেকে তিন হাজার কিলোমিটার গভীরে। মাটির গভীরে গনগন করে
জ্বলছে গলিত লোহার আধার!
সাইবেরিয়া অঞ্চল থেকে বেড়ে এই প্রবাহের এলাকা চলেছে ইউরোপের দিকে। এর গতি অন্য যেকোনো তরলের গতির চেয়ে বেশি। আর এই লৌহপ্রবাহের বিস্তৃতি প্রায় ৪২০ কিলোমিটার এবং প্রতি বছরই এর আয়তন ও গভীরতা বাড়ছে।
যুক্তরাজ্যের লিডস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ফিল লিভারমোর মাটির নিচে লোহার এই ধারাকে অসাধারণ আবিষ্কার বলে মন্তব্য করেছেন । আবিষ্কারক দলের এই নেতা বলেন, ‘আমরা জানতে পেরেছিলাম যে, এই তরল প্রবহমান। তবে এই ঘটনা চাক্ষুস প্রত্যক্ষ না করা পর্যন্ত বিষয়টি বিশ্বাসযোগ্য ছিল না। ’
এ বিষয়ে দলটির আরেক সদস্য টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটি অব ডেনমার্কের অধ্যাপক ক্রিস ফিনলে বলেন, ‘আমরা পৃথিবীর গভীরে কী আছে তার চেয়ে সূর্যের গভীরে কী আছে সে সম্পর্কে বেশি জানি। তবে এই আবিষ্কার পৃথিবীর গভীরের বিষয় সম্পর্কে জানতে আরও সাহায্য করবে। ’
- See more at: http://www.bd-pratidin.com/mixter/2016/12/30/196274#sthash.jRzzwP0t.dpuf
সাইবেরিয়া অঞ্চল থেকে বেড়ে এই প্রবাহের এলাকা চলেছে ইউরোপের দিকে। এর গতি অন্য যেকোনো তরলের গতির চেয়ে বেশি। আর এই লৌহপ্রবাহের বিস্তৃতি প্রায় ৪২০ কিলোমিটার এবং প্রতি বছরই এর আয়তন ও গভীরতা বাড়ছে।
যুক্তরাজ্যের লিডস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ফিল লিভারমোর মাটির নিচে লোহার এই ধারাকে অসাধারণ আবিষ্কার বলে মন্তব্য করেছেন । আবিষ্কারক দলের এই নেতা বলেন, ‘আমরা জানতে পেরেছিলাম যে, এই তরল প্রবহমান। তবে এই ঘটনা চাক্ষুস প্রত্যক্ষ না করা পর্যন্ত বিষয়টি বিশ্বাসযোগ্য ছিল না। ’
এ বিষয়ে দলটির আরেক সদস্য টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটি অব ডেনমার্কের অধ্যাপক ক্রিস ফিনলে বলেন, ‘আমরা পৃথিবীর গভীরে কী আছে তার চেয়ে সূর্যের গভীরে কী আছে সে সম্পর্কে বেশি জানি। তবে এই আবিষ্কার পৃথিবীর গভীরের বিষয় সম্পর্কে জানতে আরও সাহায্য করবে। ’
- See more at: http://www.bd-pratidin.com/mixter/2016/12/30/196274#sthash.jRzzwP0t.dpuf
No comments:
Post a Comment